জিম্বাবুয়েকে ১৫১ রানের টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাঁচা-মরার ম্যাচে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা খুব একটা ভালো ছিলো না বাংলাদেশের। তবে ওপেনার নাজমুল হসেন শান্তর ফিফটি আর শেষের দিকে আফিফ হোসেনের দৃঢ়তায় নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৭ উইকেটে ১৫০ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ দাঁড় করায় বাংলাদেশ।
পাওয়ার প্লে’তে নড়বড়ে শুরুর পর শান্তর ফিফটিতেই রানের চাকা এগিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছিলো বাংলাদেশ। তবে শুরুটা খুব একটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। পাওয়ার প্লে’তেই বাংলাদেশ হারিয়তে ফেলে ২ উইকেট। রানের গতিও ছিল কম। তবে শান্তর ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সগ্রহের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
বিরসবেনের গ্যাবায় আগে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই উপেনার সৌম্য সরকারের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রান তোলার গতিও ঠিক টি-টোয়েন্টি স্বরূপ ছিলো না। এরপর লিটন দাস নেমে চেষ্টা করেছিলেন শান্তর সঙ্গে জুটি গড়ে তোলার। তবে পারেননি তিনিও। পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারে এসে ব্লেসিং মুজারাবানির বলে ফিরে যান তিনিও।
পাওয়ার প্লে শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২ উইকেটে ৩২ রান। এরপর অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে থাকেন শান্ত। এইউ দুজন মিলে ধীরে ধীরে বাড়িয়েছেন রানের গতিও। ১০ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে ওঠে ৬৩ রান।
দুজনের জুটিটা দাড়িয়তে যাবার পর হাত খোলার চেস্টা করেছেন শান্ত। তবে ১৩তম ওভারে গিয়ে দলীয় ৮৭ রানে গিয়ে আরেকবার ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। ২০ বলে ২৩ রানে থাকা অবস্থায় শন উইলিয়ামসের বলে স্কয়ার লেগে ব্লেসিং মুজারাবানির দুর্দান্ত এক ক্যাচে সাজঘরে ফেরেন সাকিব।ভাঙে শান্ত-সাকিবের ৫৪ রানের জুটি।
সাকিবের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন আফিফ। সিকান্দার রাজার করা পরের ওভারের পঞ্চম বলটি মিড উইকেটে ঠেলে দিয়েই ৪৫ বলে নিজের ফিফটি তুলে নেন শান্ত। ফিফটি তুলে নেওয়ার পর পর আরো হাত খুলেছেন শান্ত। ব্র্যাড ইভান্সের ১৬তম ওভারে ২ চার আর ১ ছকায় শান্ত তোলেন ১৭ রান।
এবিসিবি/এমআই