অবশ্য রোজিনা ইসলামের জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম রোজিনা আক্তার রয়েছে। পিতা মৃত মুসলিম মিয়া এবং মা মোছা. তাসলিমা বেগম। ঠিকানা উল্লেখ রয়েছে বরিশালের বানারীপাড়ার কুন্দীহার গ্রাম।
বিএফআইইউ’র কর্মকর্তারা বলছেন, রোজিনা আক্তার হচ্ছেন সাংবাদিক রোজিনা ইসলাম। চিঠিতে বলা হয়েছে, রোজিনার নামে কোনও ব্যাংকে হিসাব থাকলে অ্যাকাউন্ট খোলার ফরম, কবে খোলা হয়েছে, জমা, উত্তোলনসহ লেনদেন বিবরণী, অ্যাকাউন্টের স্থিতিসহ যাবতীয় তথ্য পাঠাতে হবে।
রোজিনা ইসলাম ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের নামে কোনো হিসাব অতীতে অথবা বর্তমানে পরিচালিত হয়ে থাকলে সেই সব হিসাবের যাবতীয় তথ্য (যাবতীয় কাগজপত্রাদিসহ হিসাব খোলার ফর্ম, কেওয়াইসি, ট্রানজেকশন প্রোফাইল, শুরু থেকে হালনাগাদ লেনদেন বিবরণী) চাওয়া হয়েছে।
এর আগে ১৭ মে সাংবাদিক রোজিনা ইসলামকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রায় ৬ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। ওই দিন রাতে শাহবাগ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে ১৮ মে তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এরপর ২৩ মে তার জামিন হয়।
ইত্তেফাক, বাংলা ট্রিবিউন