Type to search

Lead Story সারাদেশ

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে চাঁদপুরের ৪০ গ্রামে ঈদ উদযাপন

সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যেও সঙ্গে মিল রেখে চাঁদপুরের ৪০ গ্রামে আজ শনিবার (৯ জুলাই) পবিত্র ঈদুল আজহা পালিত হচ্ছে।

এইদিন অন্যান্যবারের মতো এইবারও হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরীফেও পবিত্র ঈদ-উল-আযহা পালন করবেন দরবারের অনুসারীরা। ঈদের দিন সকালে সাদ্রা ঈদগাঁহ ময়দানে ঈদের জামায়াতের ইমামতি করেন সাদ্রা দরবার শরীফের বর্তমান পীর মাও. মুফতি জাকারিয়া আল মাদানী।

এছাড়াও অন্যান্য মসজিদে ঈদের জামায়াতে মেঝ হুজুর মাও. আবু বকর মো. ইসমাইল, সেঝ হুজুর মাও. আবুল খায়ের ইমামতি করবেন।

জানা গেছে, ১৯২৮ সাল থেকে হাজীগঞ্জের রামচন্দ্রপুর মাদ্রাসার তৎকালীন অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রোজা, পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর ও পবিত্র ঈদ-উল- আযহা উদযাপন শুরু করেন। এরপর থেকে চাঁদপুরের ৪০ গ্রামের মানুষ রোজা ও আগাম ঈদ পালন করে আসছেন।

তবে এ বছর সাদ্রা দরবার শরীফের অনুসারীরা ২ ভাগে ঈদ করেছেন। তাদের মধ্যে ২ পক্ষই বলছেন, সৌদি আরব নয়, চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে রোজা ও ঈদ পালন করে থাকেন তারা।

স্থানীয়রা বলেন, হাজীগঞ্জ উপজেলার বলাখাল, দক্ষিণ বলাখাল, নিলাম বলাখাল, শ্রীপুর, মনিহার, বড়কুল, বেলচোঁ, রাজারগাঁও, জাকনি, অলিপুর, উচ্চঙ্গা, কালচোঁ, মেনাপুর, ফরিদগঞ্জ উপজেলার শাচনমেঘ, খিলা, উভারামপুর, পাইকপাড়া, বিঘা, উটতলী, বাশারা, বালিথুবা, শোল্লা, রূপসা, গোয়ালভাওর, কড়ইতলী, নয়ারহাট।

মতলব উপজেলার মহনপুর, এখলাসপুর, দশানী, নায়েরগাঁও, বেলতলীসহ কচুয়া ও শাহরাস্তির কয়েক গ্রামসহ চাঁদপুরের পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী, পটুয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, বরিশাল, বরগুনা, শরীয়তপুর ও চট্টগ্রাম জেলার কয়েকটি স্থানে মাও. ইছহাক খানের অনুসারীরা একদিন আগে ঈদ পালন করেন।

এবিসিবি/এমআই

Translate »