আমাদের দেশের লিডারশিপ ভণ্ডামিতে ভরপুর: হাসনাত আব্দুল্লাহ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, আমাদের দেশের লিডারশিপ ভণ্ডামি ভরপুর। উনারা আমাদের যা আমল করতে বলেন, সেই আমলের ধারে-কাছে দিয়েও তারা যান না। অর্থাৎ, যারা সার্ভিস প্রোডিউস করে তারা কখনো সার্ভিসের কনজিউমার না। তাই লিডার শিপের জায়গায় গুণগত পরিবর্তন আনতে হবে। এসব ভণ্ড প্রতারকদের মুখোশ উন্মোচন করে দিতে হবে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় কুমিল্লার দেবিদ্বারে পাবলিকিয়ান অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক আয়োজিত পুনর্মিলনী ও ইফতার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, আমাদের দেশের লিডারশিপ ভণ্ডামি ভরপুর। উনারা আমাদের যা আমল করতে বলেন, সেই আমলের ধারে-কাছে দিয়েও তারা যান না। অর্থাৎ, যারা সার্ভিস প্রোডিউস করে তারা কখনো সার্ভিসের কনজিউমার না। তাই লিডার শিপের জায়গায় গুণগত পরিবর্তন আনতে হবে। এসব ভণ্ড প্রতারকদের মুখোশ উন্মোচন করে দিতে হবে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় কুমিল্লার দেবিদ্বারে পাবলিকিয়ান অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক আয়োজিত পুনর্মিলনী ও ইফতার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, সমাজে কিছু সুদখোর, ঘুসখোর আছে। আর কিছু মানুষ আছে যাদের কাজই হচ্ছে সালিশ-দরবার করা। কিছু মানুষের কাজ হচ্ছে থানার চারপাশে ঘোরাফেরা করা। কিছু মানুষ তৈরি হয়েছে যারা কখনও স্কুলের ধারে কাছেও যায় না। কিন্তু তাদের টার্গেট হচ্ছে স্কুল কমিটির সভাপতি হওয়া। আসলে তাদের দোষ দিয়ে লাভ নেই, দোষটা কিন্তু আমাদের, আমরা সচেতনভাবে তাদের প্রতিহত করি না। সমাজ থেকে এসব প্রতিবন্ধকতা পরিস্কার করতে হবে। সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে সমাজ সংস্কার করতে হবে। সুদ-ঘুস প্রথা থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে।
দেবিদ্বারের নেতৃত্ব প্রসঙ্গে হাসনাত বলেন, দেবিদ্বারের নেতৃত্বে তারাই দিয়েছে যারা কখনো দেবিদ্বারে থাকে নাই। যারা দেবিদ্বারের অলিগলি চেনে না। দেবিদ্বারে বাজার করে কখনও তারা খায় না। দেবিদ্বারের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কখনো তারা পড়াশোনা করে নাই। দেবিদ্বারের কী সমস্যা এটাই তারা জানে না। দেবিদ্বারের ধুলামাটি থেকে গড়ে ওঠা নেতৃত্ব আমরা কখনোই পাইনি। যদি আপনি এই ভূমির সন্তান না হন, এখানকার সমস্যা যদি আপনি না জানেন, তাহলে এই ভূমির সমস্যা আপনি কখনোই সমাধান করতে পারবেন না। ওরা মনে করে বংশের পরম্পরা মেইনটেইন করতে হবে, যার কারণে দেবিদ্বারে আসছে। আমরা যারা দেবিদ্বারে আছি, আমরা জানি এখানে কী কী সমস্যা।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন- সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (দেবিদ্বার সার্কেল) মো. শাহীন, পাবলিকিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম, জিল্লুর রহমান ও ইসলাম আরাফাত প্রমুখ।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, সমাজে কিছু সুদখোর, ঘুসখোর আছে। আর কিছু মানুষ আছে যাদের কাজই হচ্ছে সালিশ-দরবার করা। কিছু মানুষের কাজ হচ্ছে থানার চারপাশে ঘোরাফেরা করা। কিছু মানুষ তৈরি হয়েছে যারা কখনও স্কুলের ধারে কাছেও যায় না। কিন্তু তাদের টার্গেট হচ্ছে স্কুল কমিটির সভাপতি হওয়া। আসলে তাদের দোষ দিয়ে লাভ নেই, দোষটা কিন্তু আমাদের, আমরা সচেতনভাবে তাদের প্রতিহত করি না। সমাজ থেকে এসব প্রতিবন্ধকতা পরিস্কার করতে হবে। সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে সমাজ সংস্কার করতে হবে। সুদ-ঘুস প্রথা থেকে বেড়িয়ে আসতে হবে।
দেবিদ্বারের নেতৃত্ব প্রসঙ্গে হাসনাত বলেন, দেবিদ্বারের নেতৃত্বে তারাই দিয়েছে যারা কখনো দেবিদ্বারে থাকে নাই। যারা দেবিদ্বারের অলিগলি চেনে না। দেবিদ্বারে বাজার করে কখনও তারা খায় না। দেবিদ্বারের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কখনো তারা পড়াশোনা করে নাই। দেবিদ্বারের কী সমস্যা এটাই তারা জানে না। দেবিদ্বারের ধুলামাটি থেকে গড়ে ওঠা নেতৃত্ব আমরা কখনোই পাইনি। যদি আপনি এই ভূমির সন্তান না হন, এখানকার সমস্যা যদি আপনি না জানেন, তাহলে এই ভূমির সমস্যা আপনি কখনোই সমাধান করতে পারবেন না। ওরা মনে করে বংশের পরম্পরা মেইনটেইন করতে হবে, যার কারণে দেবিদ্বারে আসছে। আমরা যারা দেবিদ্বারে আছি, আমরা জানি এখানে কী কী সমস্যা।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন- সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (দেবিদ্বার সার্কেল) মো. শাহীন, পাবলিকিয়ান অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম, জিল্লুর রহমান ও ইসলাম আরাফাত প্রমুখ।
-যুগান্তর