Type to search

জাতীয় বাংলাদেশ শিক্ষা

‘গুলিতে শিক্ষার্থী নিহতের তথ্য নেই কোনো মামলায়’

প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতার পর বিভিন্ন মামলায় যাদের আসামি করা হয়েছে, তাদের বেশির ভাগই বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মী।

রাজধানীতে দায়ের করা অনেক মামলায় বিএনপির অধিকাংশ শীর্ষ নেতার নাম রয়েছে। পাশাপাশি শত শত অজ্ঞাত ব্যক্তিকে মামলার আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কয়েকটি মামলায় শিক্ষার্থীদেরও করা হয়েছে আসামি।

এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী মারা যাওয়ার কথা কোনো মামলায় স্পষ্ট বলা হয়নি।

এমনকি রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবু সাঈদ প্রকাশ্যে পুলিশের গুলিতে নিহত হলেও মামলার এজাহারে তা এড়িয়ে যাওয়া হয়।

বরং আন্দোলনকারীর ছোড়া গুলি ও ইট-পাটকেলের নিক্ষেপে সাঈদ মারা গেছেন বলে মামলায় দাবি করা হয়েছে। বিভিন্ন থানায় দায়ের হওয়া অন্তত ৭০ মামলার এজাহার বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

মামলার এজাহারে বিশ্লেষণ করে পাওয়া যায়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, জনগণ ও সরকারি সম্পদ রক্ষা করতে চাইনিজ রাইফেল ও শটগানের গুলি ছোড়ে পুলিশ।

অনেক মামলার এজাহারে সাউন্ড গ্রেনেড, ফাঁকা গুলি, কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপের কথা বলা হয়। এসব মামলার বাদী পুলিশ এবং আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা।-বিবিসি বাংলা

এবিসিবি/এমআই

Translate »