ই-অরেঞ্জের প্রতারণা: গ্রাহকের ২৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন সোহেল

দুদকের প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে অনুসন্ধান কর্মকর্তা কমিশনে প্রতিবেদন জমা দিলে সোমবার (৪ জুলাই) কমিশন যাচাইবাছাই শেষে সোহেল রানার বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দেয়। শিগিরই দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা উপপরিচালক মো. মোনায়েম হোসেন মামলাটি দায়ের করবেন বলে দুদক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
দুদকের অনুসন্ধানে বলা হয়েছে, সোহেল রানা নিজের পদপদবি আড়াল করে ই-অরেঞ্জ নামীয় এমএলএম কোম্পানি খোলেন। এরপর প্রতারণার মাধ্যমে সাধারণ গ্রাহকদের বেশি লাভের প্রলোভন দেখিয়ে তার নিজের ও সংশ্লিষ্টদের নামে পরিচালিত ৬টি ব্যাংকের ৩১ হিসাবে মোট ২৮ কোটি ৪৯ লাখ ৩৭ হাজার ৬৫০ টাকা জমা করেন। এর মধ্যে উত্তোলন করেছেন ২৮ কোটি ৪৬ লাখ ৭২ হাজার ৯১৩ টাকা। যা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারা, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের পাঁচ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
এবিসিবি/এমআই